মাসে ১০০০০- ৩০০০০ টাকা ইনকাম করা যায় এরকম কী কী মাধ্যম আছে?

মাসে ১০০০০- ৩০০০০ টাকা ইনকাম করা যায় এরকম কী কী মাধ্যম আছে?

মাসে ১০০০০- ৩০০০০ টাকা ইনকাম করা যায় এরকম কী কী মাধ্যম আছে?



মাসে ১০-৩০ হাজার টাকা আয়ের অনেক মাধ্যম আছে।তার মধ্যে অন্যতম হলো:

১. ফ্রিল্যান্সিং করা(এটার জন্য অবশ্যই আপনাকে কম্পিউটারের উপর ভালো দক্ষতা থাকতে হবে।)

২. টিউশনি করা ( ভালো বুঝানোর দক্ষতা থাকতে হবে)

৩.ডেলিভারি বয় (সাইকেল/ বাইক চালানো জানতে হবে)

৪. ওয়েল্ডার ( ধাতু ও ওয়েল্ডিং পদ্ধতি সম্পর্কে ভালো জ্ঞান ও দক্ষতা থাকতে হবে)

৫.ইলেকট্রিশিয়ান ( বাসা- বাড়ির বৈদ্যুতিক সংযোগ এর বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে)

৬. রেডিও-টিভি মেকানিক (রেডিও ও টিভি সারানোর বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে)

৭. পোগ্ৰামিং করা ( যেকোন একটি পোগ্ৰামিং ল্যাংগুয়েজ এর উপর কঠিন দক্ষতা থাকতে হবে)

৮. প্রাইভেট কার ড্রাইভিং ( লাইসেন্স থাকতে হবে)

৯. ওয়েব ডেভেলপার

১০. গুগল / ইউটিউব/ কোরা তে নিজের কন্টেন্ট/ ব্লগ তৈরি করা।

উপরের সবগুলো কাজই হচ্ছে দক্ষতাভিত্তিক কাজ। যার জন্য আপনার অভিজ্ঞতা ও প্রয়োজন।

তাই অর্থ উপার্জনের জন্য দক্ষতা অর্জন করুন অথবা নিজে কোন ব্যাবসা খুব বুঝে দাড় কড়ান।

প্রতি মাসে ১০ হাজার থেকে ৩০ হাজার টাকার আয় উপার্জন করার কয়েকটি উপায় রয়েছে। এখানে কিছু বিকল্প:

1️⃣ ফ্রিল্যান্সিং: আপনি Upwork, Freelancer, এবং Fiverr মত প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে আপনার দক্ষতা এবং পরিষেবাগুলি অনলাইন অফার করতে পারেন। এটি লেখাপড়া, গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, সামাজিক মিডিয়া ব্যবস্থাপনা এবং আরও অন্তর্ভুক্ত করতে পারে।

2️⃣ অনলাইন টিউটোরিং: যদি আপনার একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে দক্ষতা থাকে তবে আপনি Chegg বা Wyzant মত প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অনলাইনে টিউটারিং পরিষেবাগুলি অফার করতে পারেন।

3️⃣ অনলাইন বিক্রয়: আপনি ফেসবুক মার্কেটিং প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে একটি অনলাইন দোকান শুরু করতে পারেন, ইনস্টাগ্রাম বা Etsy এবং আপনার তৈরি বা সরবরাহকারীদের কাছ থেকে উত্পাদিত পণ্য বিক্রি করতে পারেন।

4️⃣ ডেলিভারি পরিষেবা: আপনি Foodpanda বা Uber Eats মত কোম্পানির জন্য একটি ড্রাইভার হিসাবে কাজ করতে পারেন।

5️⃣ কন্টেন্ট সৃষ্টি: আপনি ইউটিউব, টিকটক বা ইনস্টাগ্রামের মতো প্ল্যাটফর্মগুলিতে সামগ্রী তৈরি করতে পারেন এবং স্পনসরিং এবং বিজ্ঞাপন আয় মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।

মনে রাখবেন যে এই পদ্ধতিগুলির মাধ্যমে আয় উপার্জন করার জন্য দায়িত্বশীলতা এবং কঠোর পরিশ্রম প্রয়োজন। আপনার সাফল্যের সম্ভাবনা বাড়ানোর জন্য আপনার দক্ষতা এবং আগ্রহের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কিছু নির্বাচন করা গুরুত্বপূর্ণ।

প্রতিদিন ১০০০থেকে ৩০০০০ টাকা উপার্জন করা যায় এরকম অনেক মাধ্যম আছে । তবে আজকে থেকে শুরু করলে যে কালকেই এই টাকা পাবেন এইরকম মাধ্যম আমার জানা নেই । যদিও ইউটিউবে এরকম অনেক ভিডিও রয়েছে এবং সেখানে দৈনিক অনেক টাকা উপার্জনের অফার রয়েছে তবে এগুলো শুধুই ভিউ পাওয়ার জন্য ।

আপনি চাইলে নিচের কাজ গুলো করে দৈনিক ১০০০ থেকে আরও বেশি টাকা উপার্জন করতে পারেন - যেমন

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে
ইউটিউব করে
ব্লগিং করে

এই তিনটি মাধ্যমে আপনি উপার্জন শুরু করতে পারেন । তবে এগুলো একদিনের বিষয় না । এই কাজগুলো অন্তত ১ বছর ধরে করতে হবে । কাজ শুরু করার আগে এই বিষয়ে ভালো করে জানতে হবে । তাহলেই সময় মত ইনকাম করতে পারবেন । এবং আপনার চাহিদার চেয়েও বেশি ইনকাম করতে পারবেন ।

অনলাইনে আয় করার সহজ উপায় ২০২৩

অনলাইন এই শব্দটির সাথে আমরা কম বেশি সবাই পরিচিত। আর এই অনলাইনের সাথে যুক্ত হয়ে ইনকাম করাই হলো অনলাইন ইনকাম। অনলাইন ইনকাম এই শব্দটির সাথে আমরা সবাই কম বেশি পরিচিত। কিন্তু এ সম্পর্কে সবার ধারণার মাঝে যথেষ্ট পার্থক্য আছে। অনেকে মনে করি অনলাইনে ইনকাম বলতে আসলে কিছুই নেই। আবার অনেকেই ভাবেন অনলাইনে ইনকাম করা কস্টকর কিন্তু পারিশ্রমিক কম। অনেকে তো বলেই ফেলে অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে সম্ভব না। আবার অনেকে হয়তো টাকা ইনভেস্ট করেও কিছুই শিখতে পারেন না। আপনাদের এ রকম সকল ধারণাই ভুল। সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন হইতো আপনার উপকারে আসবে।

কিভাবে অনলাইনে ইনকাম করা যায় ২০২৩ এর নতুন নিয়মে

আসলেই অনলাইন থেকে ইনকাম সম্ভব। তবে এ জন্য থাকতে হবে মনোবল,সততা,শ্রম। আর থাকতে হবে নেট কানেকশন,মোবাইল /ডেস্কটপ। তবে এটাও সত্যি যে সব কাজই মোবাইল দিয়ে সম্ভব না কিছু কাজে ডেস্কটপ ব্যাবহার করতে হয়। তবে মোবাইল দিয়েও অনলাইনে ইনকাম করা সম্ভব। অনলাইনে ইনকাম সম্পর্কে ধারণা নেয়ার আগে আমাদের জানা উচিৎ আমরা কেন অনলাইনে ইনকাম করবো।

এখন সংক্ষেপ এ যদি কথাটা বলি তাহলে এরকম যে;আমরা যারা স্টুডেন্ট বা গৃহীণি তারা চাই সবসময় অন্যের কাছ থেকে হাত পেতে টাকা না নিয়ে স্বাবলম্বী হতে আর সেটা নিজের ইচ্ছেমত সময়ে হলেই ভালো হয়। আবার যারা চাকুরীজীবি তারাও চাই যে ফিক্সড ইনকাম এর বাইরেও একটা এক্সট্রা ইনকাম করতে। আর এসব চাওয়া পুরন করতে অনলাইন ইনকাম সবচাইতে বেস্ট অপশন। কারণ এতে ফিক্সড কোনো সময় নেই বসের ঝাড়ি নেই। এটি একটি মুক্ত পেশা।

আর শুধু হাতখরচই নয় অনেকে সংসার খরচও চালাচ্ছে এই অনলাইনে ইনকাম করেই। দেশি বিদেশি বিভিন্ন সাইট আছে ইনকাম করার জন্য। দেশি কিছু সাইট অনলাইনে ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট করে। তবে বিদেশি সাইট গুলো শুধুমাত্র ব্যাংকে পেমেন্ট করে। তবে আমাদের ইনকাম করার জন্য অবশ্যই বুঝতে হবে কোনটা রিয়েল সাইট আর কোনটা ফেক সাইট।

০৫ টি অনলাইনে আয় করার সহজ উপায়

১.মার্কেটিং করে

বর্তমান এই তথ্য প্রযুক্তির যুগে আমরা অনেকটাই প্রযুক্তির উপর নির্ভরশীল। তাই নিজেদের কেনা কাটাও অনলাইন থেকে করছি। সেক্ষেত্রে আপনি যদি হন সেলার তাহলে তো ইনকাম হবেই। অনেকেই শুধুমাত্র পেজ খুলে পন্য বিক্রি করে মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করে। বর্তমানে তো ইনভেস্ট না করে রিসেলিং করেও ভালো এমাউন্ট পাওয়া যাচ্ছে। সেক্ষেত্রে অবশ্যই ধ্যর্য থাকতে হবে এবং মার্কেটিং পলিসি বুঝতে হবে। এটি অনলাইনে আয় করার সহজ উপায় ২০২১.

২.অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

এই শব্দটা আমাদের কাছে ততটা পরিচিত নয়। তবে পরিচিত না হলেও এই মার্কেটিং এর মাধ্যমে যথেষ্ট পরিমান অর্থ উপার্জন সম্ভব। এবার আসুন আমরা সংক্ষেপ এ এর সম্পর্কে জানি.

বর্তমানে হাজার হাজার মার্কেট প্লেস এ পন্য বিক্রি হয়। এদের ই-কমার্স বলা হয়। আবার এসব ই কমার্স (e-commerce) সাইট এর প্রত্যেকটি সাইটে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং (Affiliate Marketing)নামে একটি অপশন রয়েছে। সেখানে আপনার একটি একাউন্ট করতে হবে। এবং তাদের পন্যের লিংক কপি করে শেয়ার করতে হবে।

আপনার শেয়ার করা লিংক থেকে কেও যদি পন্যটি ক্রয় করে আপনি তাহলে আপনার কমিশনটি পেয়ে যাবেন। সেক্ষেত্রে পন্যটির দাম বাড়বে না। তবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং (Affiliate Marketing) এর জন্য অবশ্যই ভালো মার্কেটিং জানতে হবে। এ ছাড়া সম্ভব নয়। বর্তমানে অনলাইন বা অফলাইনে বিভিন্ন ইন্সটিটিউট এ ধরনের কোর্স করিয়ে থাকেন। সেখান থেকে শিখে নিয়েও আপনি কাজ শুরু করতে পারেন।

৩.রেফার করে ইনকাম

অনেক সহজ ভাবে ইনকাম এর একটি মাধ্যম হচ্ছে অ্যাপ রেফার করে ইনকাম।

এই যে বিকাশ এর অফার চালু আছে আপনি রেফার করলে আপনার রেফারে কেও app ইন্সটল করলে ও লগ ইন করলে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ আপনার একাউন্টে এসে জমা হয় এবং সেটা আপনি চাইলে উইথড্র দিতে পারেন। এই বিকাশ এর মত অনেক app আছে। বাংলাদেশি হলে আপনি টাকা বিকাশেই নিতে পারবেন তবে বিদেশি হলে বিকাশে নেয়া যাবে না। এক্ষেত্রে অবশ্যই অতিরিক্ত কিছু আশা করা যাবে না। যেসব সাইট অনেক বেশি টাকার অফার করে রেফার কমিশন হিসেবে,সেসব সাইট বেশির ভাগ সময় ভুয়া হয়। এটি অনলাইনে আয় করার সহজ উপায়.

৪.ছবি তুলে ইনকাম

বর্তমান যুগে স্মার্ট ফোন ব্যাবহার করে না এমন লোকের সংখ্যা খুবই কম। আপনার হাতেই রয়েছে একটি স্মার্টফোন,আর স্মার্টফোনে অবশ্যই রয়েছে ক্যামেরা। কোনো কোনো মোবাইলে তো একাধিক ক্যামেরাও দেখা যায়।আপনার হাতে থাকা সেই ফোনটি ব্যাবহার করেই আপনি মোবাইল দিয়ে অনলাইন ইনকাম করতে পারেন। অবিশ্বাস্য হলেও এটা সত্যি,,, আপনি আপনার হাতের মোবাইলটি দিয়ে আপনার আশে পাশের কোনো সুন্দর জিনিস এর ছবি তুলতে পারেন।

(মোবাইল এর ক্যামেরা বা যে কোনো ক্যামেরা দিয়েই সম্ভব) তারপর সেই ছবিটাকে সুন্দর করে এডিট করে অথবা এডিট ছাড়াই ওয়েবসাইটে “র” (raw) ফাইলসহ আপলোড করে আপনি ৫০-৫০০ ডলার পর্যন্ত ইনকাম করতে পারেন। আপনি যদি অল্প স্বল্প এডিটিং জানেন তাহলে তো আরও সহজ হয়ে যাবে কাজটি আপনার জন্য।অনলাইনে ছবি বিক্রির জন্য বিভিন্ন ওয়েব সাইট রয়েছে । তার মধ্যে জনপ্রিয় হলো Shutterstock, 500px, Envato ইত্যাদি এবং এরাই ফটোগ্রাফার দের সব থেকে বেশি পে করে থাকে।

৫.ব্লগিং করে ইনকাম

ব্লগিং অনলাইন আয়ের বেশ পুরাতন হলেও অনেক কার্যকরী একটা পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে বেশ ভালো অঙ্কের একটা টাকা প্রতি মাসেই পেতে পারেন। এজন্য প্রথমত দরকার মেধা শ্রম ও ধ্যর্য। ব্লগ একটি নিউজপেপার এর মত। আপনার জানা বিষয়টি আপনি লিখবেন। সেই বিষয়টি যার জানা দরকার সে পড়বে। এই যে আপনি এখন অনলাইনে ইনকাম সম্পর্কে পড়ছেন এটিও একটি ব্লগ। প্রতিটা মানুষই কোনো না কোনো বিষয় এ জানাশোনা হয়।আপনিও যে বিষয় এ জানেন সেই বিষয় এর উপর লিখেই শুরু করতে পারেন আপনার ইনকাম। এখন আপনার মনে হয়তো প্রশ্ন আসছে লিখবো তো কোথায় লিখবো!


হ্যা আমি উত্তর দিচ্ছি,,, আপনি কোনো খরচ ছাড়াই একটি ব্লগ সাইট বানিয়ে নিতে পারেন তবে সেক্ষেত্রে মানুষের ভরসা কম পাবেন। তাই কিছু টাকা খরচ করে ডোমেইন কিনে হোস্টিং ঠিক করে আপনার ব্লগ বানিয়ে আপনি লিখতে পারেন। তবে অনেকের এতটুক ধারণা থাকার পরেও শুরু করছেন না গুগল এডসেন্স দিবে কিনা সেই ভয়ে। তবে ভয়ের কারণ নেই মানসম্মত লিখা হলে অবশ্যই এডসেন্স দিবে।

অনলাইন ট্রেডিং: অনলাইন ট্রেডিং হল একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম বা ব্রোকারের মাধ্যমে স্টক, কারেন্সি, কমোডিটি ইত্যাদির মতো আর্থিক উপকরণ ক্রয় ও বিক্রয় করা। আপনি এই যন্ত্রগুলির দামের গতিবিধির উপর অনুমান করে এবং বাজারের ওঠানামার সুবিধা গ্রহণ করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। যাইহোক, অনলাইন ট্রেডিং উচ্চ ঝুঁকি জড়িত এবং জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতা প্রয়োজন।

- বিনিয়োগ: বিনিয়োগ হল আপনার অর্থ এমন কিছুতে লাগানোর কাজ যা ভবিষ্যতে আয় বা মুনাফা অর্জনের সম্ভাবনা রাখে। আপনি রিয়েল এস্টেট, মিউচুয়াল ফান্ড, বন্ড, সোনা ইত্যাদির মতো বিভিন্ন সম্পদে বিনিয়োগ করতে পারেন এবং সময়ের সাথে সাথে রিটার্ন উপার্জন করতে পারেন। যাইহোক, বিনিয়োগ ঝুঁকি জড়িত এবং গবেষণা এবং বিশ্লেষণ প্রয়োজন.

Previous Post Next Post

Earning Sites

Contact Form